মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজশাহী,নাটোর, নওগাঁ ও ,খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা,জেলায় লকডাউন চায় বিশেষজ্ঞ কমিটি

করোনার (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধে আরো সাত জেলায় লকডাউন চায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটি। এ জেলাগুলো হলো খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, নাটোর, নওগাঁ ও রাজশাহী।

রোববার বিকেলে মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে সাত জেলার লকডাউনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। গতকাল শনিবার এক বৈঠকে বিশেষজ্ঞ কমিটি এ সাত জেলায় লকডাউনের সুপারিশ করে।

এদিকে করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় গত ২৪ মে রাত থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় এক সপ্তাহের লকডাউন দেয়া হয়েছে।

লকডাউন চলাকালে সংবাদপত্র, রোগী বহনকারী গাড়ি ও পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করছে। তবে ট্রেনসহ দূরপাল্লার কোন যানবাহন চলছে না। এমনকি দেশের যেকোনো স্থান থেকেও যানবাহন এ জেলায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সীমান্তবর্তী জেলায় করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট সরকারকে ভাবিয়ে তুলেছে। এজন্য সীমান্তবর্তী জেলার মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে নতুন নিয়ম আরোপ করে আজ প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।

চলতি বছর করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ঢিলেঢালা লকডাউন হলেও সংক্রমণ আরো বেড়ে যাওয়ায় ১৪ এপ্রিল থেকে ‘কঠোর লকডাউন’ ঘোষণা করা হয়। কয়েক দফা এ লকডাউন বাড়িয়ে আজ মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধের সময়সীমা রয়েছে।-ডেইলি বাংলাদেশ

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

রাজশাহী,নাটোর, নওগাঁ ও ,খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা,জেলায় লকডাউন চায় বিশেষজ্ঞ কমিটি

প্রকাশিত সময় : ০৯:৩১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ মে ২০২১

করোনার (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধে আরো সাত জেলায় লকডাউন চায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটি। এ জেলাগুলো হলো খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, নাটোর, নওগাঁ ও রাজশাহী।

রোববার বিকেলে মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে সাত জেলার লকডাউনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। গতকাল শনিবার এক বৈঠকে বিশেষজ্ঞ কমিটি এ সাত জেলায় লকডাউনের সুপারিশ করে।

এদিকে করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় গত ২৪ মে রাত থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় এক সপ্তাহের লকডাউন দেয়া হয়েছে।

লকডাউন চলাকালে সংবাদপত্র, রোগী বহনকারী গাড়ি ও পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করছে। তবে ট্রেনসহ দূরপাল্লার কোন যানবাহন চলছে না। এমনকি দেশের যেকোনো স্থান থেকেও যানবাহন এ জেলায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সীমান্তবর্তী জেলায় করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট সরকারকে ভাবিয়ে তুলেছে। এজন্য সীমান্তবর্তী জেলার মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে নতুন নিয়ম আরোপ করে আজ প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।

চলতি বছর করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ঢিলেঢালা লকডাউন হলেও সংক্রমণ আরো বেড়ে যাওয়ায় ১৪ এপ্রিল থেকে ‘কঠোর লকডাউন’ ঘোষণা করা হয়। কয়েক দফা এ লকডাউন বাড়িয়ে আজ মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধের সময়সীমা রয়েছে।-ডেইলি বাংলাদেশ