বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিশুদের চোখের জন্য বিপদ ডেকে আনছে মোবাইল

অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের কারণে বেশিরভাগ শিশুই চশমা পরছে। মহামারি পরিস্থিতিতে এ সমস্যা আরও বাড়ছে। অনেক সময় অভিভাবকরাও শিশুকে স্মার্টফোন কিনে দেন। চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতিতে শিশুরা চোখের রোগে আক্রান্ত হয়েছে। স্কুল-কলেজগুলোতে অনলাইনে পড়াশুনার কারণে শিশুদের মধ্যে এ সমস্যা প্রকট আকারে দেখা দিচ্ছে।

স্মার্টফোনে গেমস কিংবা ভিডিও দেখার প্রবণতা বাড়ছে। ফলে চোখের সমস্যায়ও ভুগছে শিশুরা। চোখ জ্বালা করা, চোখে পানি পড়া বা পানি শুকিয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা থেকে শিশুদের সুরক্ষিত রাখতে স্মার্টফোন ব্যবহারের সময় সীমিত করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত দুই ঘণ্টা শিশুকে খেলাধূলা করতে দিতে হবে। পড়াশুনা কিংবা যে কোনো কাজের পর চোখে পানি দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শ্রেণিকক্ষে শিশুরা ব্ল্যাকবোর্ডের লেখা দেখতে না পেলে শিক্ষককে প্রশ্ন করে থাকে। এর মাধ্যমে চোখের সমস্যা প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যায়। তাই শিক্ষক এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

শিশুদের চোখের জন্য বিপদ ডেকে আনছে মোবাইল

প্রকাশিত সময় : ১০:৪৬:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২১

অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের কারণে বেশিরভাগ শিশুই চশমা পরছে। মহামারি পরিস্থিতিতে এ সমস্যা আরও বাড়ছে। অনেক সময় অভিভাবকরাও শিশুকে স্মার্টফোন কিনে দেন। চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতিতে শিশুরা চোখের রোগে আক্রান্ত হয়েছে। স্কুল-কলেজগুলোতে অনলাইনে পড়াশুনার কারণে শিশুদের মধ্যে এ সমস্যা প্রকট আকারে দেখা দিচ্ছে।

স্মার্টফোনে গেমস কিংবা ভিডিও দেখার প্রবণতা বাড়ছে। ফলে চোখের সমস্যায়ও ভুগছে শিশুরা। চোখ জ্বালা করা, চোখে পানি পড়া বা পানি শুকিয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা থেকে শিশুদের সুরক্ষিত রাখতে স্মার্টফোন ব্যবহারের সময় সীমিত করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত দুই ঘণ্টা শিশুকে খেলাধূলা করতে দিতে হবে। পড়াশুনা কিংবা যে কোনো কাজের পর চোখে পানি দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শ্রেণিকক্ষে শিশুরা ব্ল্যাকবোর্ডের লেখা দেখতে না পেলে শিক্ষককে প্রশ্ন করে থাকে। এর মাধ্যমে চোখের সমস্যা প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যায়। তাই শিক্ষক এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।