রাজশাহীতে আবারো তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে উঠেছে। একদিকে অতি তাপমাতা, অন্য দিকে প্রখর রোদ, দুই মিলে উঠছে মানুষের। এমন কি সামনে রাজশাহীতে বৃষ্টিপাতের সম্ভনা নেই এমনটাও বলছে আবহাওয়া অফিস। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জেষ্ঠ্যপর্যবেক্ষক আব্দুস সালাম জানান, বৃষ্টি হওয়ার পর রাজশাহীর তাপমাত্রা কিছুটা কমে ছিল। কিন্তু দুদিন যেতে না যেতে
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওপর দিয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে। এটি অত্যন্ত তীব্র হবে এবং বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় প্রায় ২০০ কিলোমিটার থাকতে পারে। কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ জানিয়েছেন এ তথ্য। দুটি আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেল বিশ্লেষণ করে ফেসবুকে দেয়া
বাংলাদেশে ‘মোচা’ নামের একটি ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে। কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইডি গবেষক এবং আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ এ শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে ভিন্ন কথা। তারা বলছে, যেহেতু এটি সৃষ্টিই হয়নি তাই এটির আঘাত হানার শঙ্কাও এখনই তৈরি হয়নি। গতকাল সোমবার দেওয়া ফেসবুক পোস্টে
রাজশাহীতে রহমতের বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরে এসেছে। আজ রোববার বিকেল ৬টার পর বৃষ্টি শুরু হয়ে চলে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। তবে আবহাওয়া অফিসের মতে টানা ৪৫ মিনিট বৃষ্টি হয়েছে। সাতটার পরও বৃষ্টি পড়ছিল। এছাড়াও এটি এ মওসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত বলেও জানিয়েছে রাজশাহীর আবহাওয়া অফিস। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জেষ্ঠ্যপর্যবেক্ষক রেজওয়ানুল হক জানান, এপ্রিল
দেশের ছয় জেলার ওপর দিয়ে মৃদ তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তা আরও ১-২ ডিগ্রি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। বুধবার (২৬ এপ্রিল) সকাল নয়টায় আবহাওয়া অধিদফতরের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহওয়া প্রধানতঃ শুষ্ক
আগামী তিনদিন পর্যন্ত দেশের তাপমাত্রা বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে দেশে আবারও তাপ প্রবাহের আভাস দিয়েছে সংস্থাটি। সোমবার (২৪ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, আজ সারাদেশে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। আপাতত তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। এই সপ্তাহের মধ্যে দেশের কয়েকটি জেলায় তাপপ্রবাহ
দেশের ২০টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিমি. বেগে কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এর সঙ্গে বজ্র বৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা-ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। রবিবার (২৩ এপ্রিল) ভোর থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ সংকেত বহাল থাকবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে
সারাদেশে ঈদের দিন বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসাথে দেশের কোথাও কোথাও বজ্রসহ কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। শুক্রবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে। ঈদের দিনেও থেকে থেকে বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে এতে সারাদেশে চলমান তাপপ্রবাহ অনেকটাই
পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা নিয়ে দেয়া বক্তব্য সংশোধন করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর। সংস্থাটি প্রথমে শাওয়াল মাসের চাঁদের স্থানাঙ্ক প্রকাশ করে বলেছিল, শুক্রবার (২১ এপ্রিল) বাংলাদেশের আকাশে চাঁদ দেখা যাবে। বুধবার (১৯ এপ্রিল) রাতে সেই স্থানাঙ্কের প্রতিবেদনটি আবহাওয়া অধিদফতের ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে নেয়া হয়। পরে রাতেই চাঁদের স্থানাঙ্ক উল্লেখ করে
ঢাকায় আবারও বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা। বাড়ছে আর্দ্রতাও। ফলে অনুভূত হচ্ছে তীব্র গরম। আজ বৃহস্পতিবার গরমের সেই তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। একই সঙ্গে সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগে সন্ধ্যার পর কালবৈশাখীর আশঙ্কা আছে। ঝড়ের পর সেখানে বৃষ্টিও হতে পারে। তবে তা বেশি সময়ের জন্য স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে জানিয়েছেন