উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা বেড়েছে দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও শীতের দাপট কমেনি। হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন। শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ৯ টায় জেলার তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে, শুক্রবার একই সময়ে
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় টানা তিনদিন ধরে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। আজ শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, সন্ধ্যা থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় আবৃত চারপাশ। সকাল ১০টা বাজলেও দেখা নেই সূর্যের। সঙ্গে বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশার শিশির। একদিকে প্রচণ্ড শীত,
উত্তরের জেলা দিনাজপুরে গত ১০ দিন ধরে রাভভর বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) শেষ বিকেলে সূর্যের দেখা মিললেও আজ আবারও শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরা আগে শনিবার (১৩ জানুয়ারি) ৮.৮ ডিগ্রি এবং রোববার (১৪ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় এ জেলায়
দেশের চার বিভাগের কয়েকটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বইছে। সারাদেশে চলা সপ্তাহব্যাপী তীব্র শীতে নাকাল জনজীবনের পাশাপাশি ফসলের ক্ষতি নিয়েও কিন্তু উদ্বিগ্ন কৃষকরা। এরই মধ্যে চুয়াডাঙ্গায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার সময় থেকে জেলার জীবননগর উপজেলা এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়া শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) ভোর
যশোরে শীতের তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) ভোর থেকে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। ভোর থেকে সকল ৯টা পর্যন্ত টানা বৃষ্টির পরতে থাকে। এর পরে শুরু হয় থেমে থেমে বৃষ্টিপাত। শীতের মধ্যে হঠাৎ বৃষ্টিতে মানুষের স্বাভাবিক চলাচলে ছেদ পড়েছে। বৃষ্টিতে কর্মজীবীসহ সাধারণ মানুষের ভোগান্তি আরও বেড়ে গেছে।
প্রচণ্ড শীতে গেল কয়কে দিন থেকে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন চা বাগান, হাওর ও নদীবেষ্টিত মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের বাসিন্দারা। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) শ্রীমঙ্গস্থ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। হিমেল বাতাস আর কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে। সে সঙ্গে কুয়াশায় ঢেকে আছে চারপাশ। রাতে ও সকালে বৃষ্টির মতো
হিমেল হওয়ার সঙ্গে ঘন কুয়াশা। দেশ জুড়েই হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু অবস্থা। এ শীত থাকবে মাস জুড়েই। ২০ জানুয়ারির পর তাপমাত্রা আরও কমার আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ বুধবার রাত থেকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত দেশের পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির পর মেঘ ও কুয়াশা পরিষ্কার হয়ে গেলে নিয়মিতই
কয়েক দিন ধরেই দেশজুড়ে কুয়াশাচ্ছন্ন ও কনকনে শীতল পরিবেশ বিরাজ করছে। কোনো কোনো অঞ্চলে টানা সাত দিনেও মেলেনি সূর্যের দেখা। এরই মধ্যে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাত থেকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত দেশের পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির পর মেঘ ও কুয়াশা পরিষ্কার হয়ে গেলে মিলবে সূর্যের দেখা।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এখনো ঘন কুয়াশায় ঢাকা রয়েছে। বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা না মেলায় শীতে কাবু হয়ে পড়েছে রাজধানীসহ গোটা দেশ। বিশেষ করে বৃদ্ধ আর শিশুদের কষ্ট হচ্ছে বেশি।আবহাওয়ার এই অবস্থার মধ্যেই বৃষ্টির আভাস দিয়েছে অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) আবহাওয়ার অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ীদেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সেই সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশা। বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা না মেলায় শীতে কাবু হয়ে পড়েছেন বিভিন্ন জনপদের মানুষ। আবহাওয়ার এই অবস্থার মধ্যেই বৃষ্টির আভাস দিয়েছে অধিদপ্তর। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে সবশেষ আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তর জানায়, মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) খুলনা বিভাগে