বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে তিন দিন থেকে সৃর্যের দেখা না মেলায় ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে এ অঞ্চলে।

সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা কমে রাতের তাপমাত্রার কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে দিন মজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষজন কাজে বের হলেও প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে কষ্টে রয়েছে তারা।

বিশেষ করে উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় কাহিল হয়েছে পড়েছে নদ-নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপ চরের মানুষগুলো। শীত ও কনকনে ঠান্ডা কাজে যেতে না পারায় কষ্টে পড়েছে শ্রমজীবিরা। অপর দিকে স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। কুড়িগ্রাম পৌরসভার (০২) নং ওয়ার্ডের পুরাতন হাসপাতাল পাড়ার বাসিন্দা মোঃ সফিকুল ইসলাম বলেন- আমাদের শহরে কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা। ঘর থেকে বাহির হওয়া যাচ্ছে না।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, তাপমাত্রা আরও দুই একদিন এমন থাকবে। পরে একটু উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়াও এ মাসে আরও একটি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ মুশফিকুল আলম হালিম জানান, সদর উপজেলায় শীত নিবারনে ৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে শীতবস্ত্র মজুদ নেই। বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। পেলে বিতরণ করা হবে।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

কুড়িগ্রামে তিন দিন থেকে সৃর্যের দেখা না মেলায় ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে এ অঞ্চলে।

প্রকাশিত সময় : ০৭:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৪

সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা কমে রাতের তাপমাত্রার কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে দিন মজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষজন কাজে বের হলেও প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে কষ্টে রয়েছে তারা।

বিশেষ করে উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় কাহিল হয়েছে পড়েছে নদ-নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপ চরের মানুষগুলো। শীত ও কনকনে ঠান্ডা কাজে যেতে না পারায় কষ্টে পড়েছে শ্রমজীবিরা। অপর দিকে স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। কুড়িগ্রাম পৌরসভার (০২) নং ওয়ার্ডের পুরাতন হাসপাতাল পাড়ার বাসিন্দা মোঃ সফিকুল ইসলাম বলেন- আমাদের শহরে কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা। ঘর থেকে বাহির হওয়া যাচ্ছে না।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, তাপমাত্রা আরও দুই একদিন এমন থাকবে। পরে একটু উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়াও এ মাসে আরও একটি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ মুশফিকুল আলম হালিম জানান, সদর উপজেলায় শীত নিবারনে ৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে শীতবস্ত্র মজুদ নেই। বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। পেলে বিতরণ করা হবে।