শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাথরুমে ঝুলছিল হোটেল কর্মচারীর মরদেহ

রাজধানীর মতিঝিল থানাধীন একটি আবাসিক হোটেল থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মো. আল মামুন আরাফাত (১৮) নামে এক হোটেল কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে মতিঝিলের সালিমার রেস্টুরেন্ট এন্ড আবাসিক হোটেল থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। আরাফাত পিরোজপুর জেলার ইন্দুরখানি উপজেলার প্রত্যাশী গ্রামের আল-আমিনের ছেলে।  নিহত আরাফাতের চাচা মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আরাফাত গত ৮/১০ দিন ধরে কমলাপুরের সালিমার রেস্টুরেন্ট এন্ড আবাসিক হোটেলে কাজ করতেন। গত রাতে হোটেল থেকে জানানো হয়, মামুন ওয়াসরুমে গলায় গামছা পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়েছে। হোটেলে গেলে মতিঝিল থানার পুলিশের সহযোগিতায় মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘মামুন ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করার মতো কোনো কারণ দেখছি না। শুনেছি, সেখানে বয়ের কাজ করতো। বাবুর্চির সঙ্গে তার তর্কাতর্কি হয়েছিল।’ ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

বাথরুমে ঝুলছিল হোটেল কর্মচারীর মরদেহ

প্রকাশিত সময় : ০৫:১৪:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৩

রাজধানীর মতিঝিল থানাধীন একটি আবাসিক হোটেল থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মো. আল মামুন আরাফাত (১৮) নামে এক হোটেল কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে মতিঝিলের সালিমার রেস্টুরেন্ট এন্ড আবাসিক হোটেল থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। আরাফাত পিরোজপুর জেলার ইন্দুরখানি উপজেলার প্রত্যাশী গ্রামের আল-আমিনের ছেলে।  নিহত আরাফাতের চাচা মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আরাফাত গত ৮/১০ দিন ধরে কমলাপুরের সালিমার রেস্টুরেন্ট এন্ড আবাসিক হোটেলে কাজ করতেন। গত রাতে হোটেল থেকে জানানো হয়, মামুন ওয়াসরুমে গলায় গামছা পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়েছে। হোটেলে গেলে মতিঝিল থানার পুলিশের সহযোগিতায় মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘মামুন ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করার মতো কোনো কারণ দেখছি না। শুনেছি, সেখানে বয়ের কাজ করতো। বাবুর্চির সঙ্গে তার তর্কাতর্কি হয়েছিল।’ ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।