বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতে ফাইভ জি চালু

ভারতে প্রথমারের মতো ফাইভ-জি মোবাইল সেবা চালু করা হয়েছে। শনিবার এই মোবাইল প্রযুক্তি উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

প্রাথমিকভাবে ভারতের কয়েকটি শহরে চালু হবে ফাইভ-জি পরিষেবা। আগামী দুই বছরের মধ্যে সারা দেশে ফাইভ-জি চালু হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

ভারতের টেলিকম বিভাগ (ডিওটি) জানিয়েছে, প্রথম ধাপে কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই-সহ কয়েকটি শহরে মিলবে ফাইভ জি।

নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে ১ থেকে ৪ অক্টোবর আয়োজিত হচ্ছে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস। সেখান থেকেই ভারতের ফাইভ-জি প্রযুক্তির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

ফাইভ জি স্পেকট্রামের সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেয়েছে মুকেশ অম্বানীর সংস্থা রিল্যায়্যান্স জিয়ো। তারা ফিফথ জেনারেশন বা ফাইভ-জি স্পেকট্রামের ৮৮ হাজার ৭৮ কোটি টাকার বরাদ্দ পেয়েছে। মোট ১০টি ব্যান্ডের ৭২ হাজার ৯৮ মেগাহার্টজের স্পেকট্রাম নিলামে তোলা হয়েছিল। এর মধ্যে ৭১ শতাংশ বিক্রি হয়েছে প্রায় দেড় লক্ষ কোটি টাকায়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারতের এক তৃতীয়াংশের বেশি মোবাইলে ২০৩০ সালের মধ্যে ফাইভ-জি পরিষেবা চালু হয়ে যাবে।

সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ভারতে ফাইভ জি চালু

প্রকাশিত সময় : ০১:১৬:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০২২

ভারতে প্রথমারের মতো ফাইভ-জি মোবাইল সেবা চালু করা হয়েছে। শনিবার এই মোবাইল প্রযুক্তি উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

প্রাথমিকভাবে ভারতের কয়েকটি শহরে চালু হবে ফাইভ-জি পরিষেবা। আগামী দুই বছরের মধ্যে সারা দেশে ফাইভ-জি চালু হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

ভারতের টেলিকম বিভাগ (ডিওটি) জানিয়েছে, প্রথম ধাপে কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই-সহ কয়েকটি শহরে মিলবে ফাইভ জি।

নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে ১ থেকে ৪ অক্টোবর আয়োজিত হচ্ছে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস। সেখান থেকেই ভারতের ফাইভ-জি প্রযুক্তির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

ফাইভ জি স্পেকট্রামের সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেয়েছে মুকেশ অম্বানীর সংস্থা রিল্যায়্যান্স জিয়ো। তারা ফিফথ জেনারেশন বা ফাইভ-জি স্পেকট্রামের ৮৮ হাজার ৭৮ কোটি টাকার বরাদ্দ পেয়েছে। মোট ১০টি ব্যান্ডের ৭২ হাজার ৯৮ মেগাহার্টজের স্পেকট্রাম নিলামে তোলা হয়েছিল। এর মধ্যে ৭১ শতাংশ বিক্রি হয়েছে প্রায় দেড় লক্ষ কোটি টাকায়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারতের এক তৃতীয়াংশের বেশি মোবাইলে ২০৩০ সালের মধ্যে ফাইভ-জি পরিষেবা চালু হয়ে যাবে।

সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন